ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সমূহ

ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে। ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে , ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে, ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করা যায়। এছাড়াও  প্রোডাক্ট বিক্রি করে, গুগল এডসেন্স থেকে স্পন্সরড এর মাধ্যমে ইনকাম, ফেসবুকে  ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল থেকে আয়, ফেসবুক গ্রুপ থেকে, ফেসবুক পেজ থেকে, এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে  ফেসবুক থেকে টাকা  আয় করা যায়। এই আর্টিকেলে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সমূহ বিস্তারিত ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

সূচিপত্র

ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে ইনকাম করার উপায়ঃ 

ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে নতুন ও পুরাতন সকল পণ্য আপনি বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়াও অনেকে ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে প্রোডাক্ট সেল করে। আর আপনি চাইলে ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে সেল করা প্রোডাক্ট মার্কেটপ্লেসে লিস্ট করতে পারবেন। এছাড়াও ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে আয়ের আরেকটি উপায় হলো পারে প্রোডাক্ট ফ্লিপিং। এর মাধ্যমে আপনি চাইলে অন্যদের থেকে প্রোডাক্ট কিনে তা পুনরায় বিক্রি করতে পারবেন। আপনি প্লে স্টোরে রিসেলের জন্য অনেক অ্যাপ খুঁজে পেতে পারেন। যেমন Glowroad, Messho. প্রথমে এই সব অ্যাপ ইন্সটল করুন। তারপর নিবন্ধন করার পরে, আপনার  ব্যাংকের বিবরণ সহ এখানে সবকিছু পাঠান। এই অ্যাপসটিতে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন পণ্য পাবেন। আপনি সেই পণ্যের ছবি আপলোড করুন, সেই ছবিগুলি ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে পোস্ট করুন এবং সেখানে আপনার মূল্য সেট করুন। ধরা যাক আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমে 1000 টাকায় একটি প্যান্ট কিনেছেন। তারপর আপনার কেনা প্যান্টের দাম এখন 1200 টাকা। আপনি যদি এই পণ্যটি বিক্রি করতে পারেন তবে আপনার 200 টাকা লাভ হবে। এইভাবে, আপনি আপনার ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে অনেক ছবি পোস্ট করতে পারেন। এখন, যখন কেউ আপনাকে এই আইটেমটি কিনতে বলে একটি  massage  পাঠায়, আপনি এই অ্যাপে তাদের ঠিকানা লিখুন এবং সেখানে আপনার মূল্য সেট করুন।  তারপর কোম্পানি আপনার প্রদত্ত ঠিকানায় আপনার পক্ষ থেকে পণ্য সরবরাহ করবে। এবং একবার পণ্যটি বিক্রি হয়ে গেলে, কমিশনের একটি অংশ আপনার  ব্যাংক অ্যাকাউন্টে  জমা হবে, এভাবে  আপনি Facebook মার্কেটপ্লেসে পণ্যটি বিক্রি করে  টাকা ইনকাম  করতে পারবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং থেকে ইনকাম

বর্তমানে মানুষের মধ্যে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হলো সোশ্যাল মিডিয়া। আর সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় হচ্ছে ফেসবুক। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এর মধ্যে উচু স্থান দখল করে নিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যাই বেশি। ফেসবুকে বিভিন্ন কোম্পানি  প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি তাদের ব্যবসার পণ্যের  প্রচারণা চালায়। তাদের পণ্যের Advertisements, picture, text আকর্ষনীয়ভাবে কিভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দিবে সেজন্য Experts ম্যানেজারের প্রয়োজন হয়। আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সিং ডট কম ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে চাকরি পাওয়া যায়।

ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করা যায়

এই কথা শুনে অবাক হচ্ছেন ? এখানে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ইউটিউবের মতো ফেসবুকেও এখন ভিডিও আপলোড করে টাকা  ইনকাম করা যায়। ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে সেই ভিডিও গুলোতে IN STREAM ADS অর্থ্যাৎ ছোট ছোট বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়। Facebook-এ আপনার ভিডিওগুলি মনিটাইজ করে আয় করতে পারেন। যেমন YouTube থেকে আয় করতে পারেন ঠিক তেমনই। আপনি যেমন YouTube-এ Google AdSense-এর মাধ্যমে ভিডিও  মনিটাইজ করে অর্থ উপার্জন করেন, তেমনি আপনি Facebook-এ AdChoices ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। Facebook-এ ভিডিও  মনিটাইজ করতে, আপনার একটি Facebook  পেজ প্রয়োজন৷  আপনার ফেসবুক পেজে ১০ হাজার লাইক এবং দুই মাসে আপনার ভিডিওতে ৩০ হাজার  Views   হয়ে গেলে আপনি ফেসবুকের কাছে মনিটাইজ এর জন্য  Apply  করতে পারবেন। আপনার পেজের Apply  এপ্রুভ হয়ে গেলে আপনার ভিডিও গুলোতে অ্যাড আসা শুরু করবে এবং আপনার আয়ও শুরু হয়ে যাবে এর মাধ্যমে। আপনার ফেসবুক পেজে দেখানো ভিডিগুলোতে  বিজ্ঞাপন দেখতে যত বেশি Views হবে আপনি ততো বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়

আপনার যদি Facebook-এ বিনিয়োগ করার মতো টাকা থাকে, তাহলে আপনি Facebook এ বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে খুব সহজে এবং দ্রুত ফেসবুক  থেকে  টাকা ইনকাম করতে পারেন। Facebook ট্র্যাফিকের একটি বিশাল উৎস এবং ক্রমাগত কোটি কোটি সক্রিয় ট্রাফিক ফেসবুক থেকে পাওয়া যায় । ধরা যাক আপনার কাছে একটি পণ্য আছে, আর এই পণ্যটি আপনি বিক্রি করার জন্য ক্রেতা খুঁজছেন। এখন  যদি আপনি ফেসবুকে আপনার পণ্যের  বিজ্ঞাপন দিয়ে লাখ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারেন, আশা করা যায় আপনার  প্রচুর পণ্য বিক্রি হবে। এক্ষেত্রে আপনার আয় অনেক গুণ বেড়ে যাবে। সুতরাং, আপনি ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছেন যে ফেসবুক বিজ্ঞাপন  যদি সঠিকভাবে এবং স্মার্টভাবে কাজ করে তবে আপনি আপনার বিনিয়োগের চেয়ে তিন থেকে চার গুণ বেশি পাবেন।

স্পন্সরড এর মাধ্যমে ইনকাম

আপনার যদি একটি ফেসবুক ফ্যান পেজ থাকে এবং এতে প্রচুর ফলোয়ার থাকে, তবে অনলাইন পণ্য মালিকরা তাদের পণ্যগুলি আপনার  ফেসবুক ফলোয়ারের কাছে প্রচার করতে চাইবেন। আপনি আপনার জনপ্রিয় পোস্টগুলিতে বিজ্ঞাপন দিয়ে ফেসবুক থেকে  টাকা আয় করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল কোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রি করা। আপনি যদি তাদের পণ্য বিক্রি করেন, আপনি সেই পণ্যটির বিক্রয়ের জন্য একটি কমিশন পাবেন। একে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। এভাবে আপনি চাইলে আপনার ফেসবুক পেজ বা গ্রুপে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে  টাকা  আয় করতে পারেন।অনেক দুর্দান্ত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট রয়েছে। আপনি চাইলে এই সাইটগুলোর অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যোগ দিতে পারেন। আমাজন, আলিবাবা, ফ্লিপকার্ট এই সাইটগুলির অনুমোদিত প্রোগ্রামে যোগদান করে আপনি চাইলে  টাকা ইনকাম  করতে পারেন।

প্রোডাক্ট বিক্রি করে ইনকাম

আপনার নিজের পণ্য থাকলে, আপনি তা ফেসবুকে  আপলোড করে ক্রেতার কাছে বিক্রি করতে পারেন। Facebook-এ  পণ্য বিক্রি করার সুবিধা হল আপনি Facebook-এর জনপ্রিয়তা ব্যবহার করে আপনার পণ্যটি  লক্ষ্য দর্শকদের কাছে প্রদর্শন করতে পারেন। এতে পণ্য বিক্রির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ফলে ফেসবুক থেকে সহজেই ইনকাম করা যায়।

কিভাবে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয় করা যায়

  ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এখন ফেসবুক পেজ থেকে  টাকা ইনকাম করার সুযোগ করে দিয়েছে। আপনি যদি চান, আপনি এখন আপনার ফেসবুক পেজের মাধ্যমে  টাকা ইনকাম  করতে পারেন। ফেসবুক পেজের মাধ্যমে  লং টাইম টাকা ইনকাম করা সম্ভব।  এটি করার জন্য, আপনাকে প্রথমে আপনার ফেসবুক পেজ খুলতে হবে। আপনার  এই ফেসবুক পেজে প্রতিটি বিষয়ের বিষয়বস্তুর ভিডিও চিত্র নিয়মিত পোস্ট করা উচিত। আপনার বন্ধুদের, পরিবার এবং আত্মীয়দের সাথে নিয়মিত  পোস্ট শেয়ার   করুন। আপনার পেজে লাইক এবং ফলোয়ারের সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকলে, আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার পেজ থেকে  টাকা ইনকাম  শুরু করতে পারবেন। আপনি নিয়মিত আপনার ফেসবুক  পেজে যে পোস্টগুলো করবেন, সেই পোস্টের  বিষয়বস্তুর সাথে  অনেক কোম্পানি যুক্ত  আছে। আপনি চাইলে স্পন্সরশিপের মাধ্যমে আপনার পণ্যের প্রচার করতে পারেন। সুতরাং, আপনার  পেজে পণ্য  সামগ্রী পোস্ট করার আগে একটি সম্পূর্ণ পরিকল্পনা করুন যাতে আপনি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর নিয়মিত পণ্য  সামগ্রী সরবরাহ করতে পারেন।  এখান থেকে আপনি ভিডিও  আপলোড করার  মাধ্যমে  টাকা আয় করতে পারেন। যদি আপনার Facebook  পেজে 30,000 এর বেশি ফলোয়ার থাকে, তাহলে আপনি আপনার Facebook পেজে ভিডিও  আপলোডের জন্য আবেদন করতে পারেন।  এছাড়াও, যদি আপনার একাধিক ফেসবুক পেজ থাকে এবং সেই  পেজগুলোতে  ফলোয়ার সংখ্যা  বেশি থাকে, তাহলে আপনি সেই পেজগুলি বিক্রি করে  টাকা ইনকাম  করতে পারেন।

কিভাবে ফেসবুক গ্রুপ থেকে অর্থ উপার্জন করা যায়

আপনি যদি ফেসবুক গ্রুপ মার্কেটিং এ ভালো দক্ষতা দেখাতে পারেন তাহলে আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। একটি ফেসবুক পেজ একটি একমুখী যোগাযোগ। অর্থাৎ এখানে শুধু আপনিই কথা বলবেন, আর আপনার    অডিয়েন্সরা  আপনার কথা শুনবে, তাদের বলার কিছু থাকবে না। অন্যদিকে, একটি ফেসবুক গ্রুপ একটি দ্বিমুখী যোগাযোগ, এটি একটি  কমিউনিটি। এর মানে হল আপনি এখানে কথা বলছেন এবং আপনার অডিয়েন্সরাও  কথা বলতে পারবেন। আপনি যদি আপনার গ্রুপে একটি ভাল কাজ করেন, কোন পণ্যের কোয়ালিটি, প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন;  তবে আপনার  অডিয়েন্সরা আপনার ব্যবসার বিপণনের দায়িত্ব নেবে। এটি ফেসবুক থেকে ইনকাম  করার আসল উপায়। সুতরাং  আপনি যদি একটি ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করতে পারেন, তাহলে আপনার অর্থ উপার্জনের অনেক সুযোগ থাকবে। এই ক্ষেত্রে, আপনাকে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আপনার  অডিয়েন্সদের আপনার গ্রুপে সম্পৃক্ত করতে হবে।

গুগল এডসেন্স থেকে আয়

আপনি যদি একটি ব্লগ শুরু করেন বা আপনার যদি  একটি ওয়েবসাইট থাকে তবে আপনি Facebook থেকে ট্রাফিক পেয়ে গুগল অ্যাডসেন্স দিয়ে  ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম  করতে পারেন। ফেসবুক বর্তমানে গুগলের পরে ট্রাফিকের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎস। আপনি আপনার ব্লগে যত বেশি ট্রাফিক পাবেন, আপনি Google-এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন চালিয়ে তত বেশি উপার্জন করবেন। গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য আপনার একটি ব্লগ থাকা  দরকার। আপনার যদি লেখার শখ থাকে তবে একটি ব্লগ শুরু করুন।

ফেসবুক ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল থেকে আয়ঃ

আপনার একটি ব্লগ আছে এবং এটির একটি ফেসবুক পেজ আছে. আপনি আপনার ফেসবুক  পেজে আপনার ব্লগ পোস্টের একটি লিঙ্ক শেয়ার করুন. আপনার ব্লগে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল ক্রিয়েশন চালু থাকলে, Facebook ব্যবহারকারীরা খুব উচ্চ গতিতে আপনার শেয়ার করা লিঙ্ক থেকে আপনার ব্লগ পোস্ট ডাউনলোড করতে পারবেন।ফেসবুক ব্যবহারকারীদের এটি করার জন্য আলাদাভাবে আপনার ব্লগ সার্ভারে লগ ইন করার দরকার নেই এবং আলাদা কোনো এমবি খরচও নেই। পোস্টে ছবি বা ভিডিও থাকলে সেগুলিও খুব দ্রুত লোড হবে। এখানে Facebook তার বিজ্ঞাপন প্রচার করে এবং Facebook আপনাকে বিজ্ঞাপনের আয়ের উৎস প্রদান করে। ফেসবুক ইনস্ট্যান্টে যোগ দিতে কিছু শর্ত আছে। Facebook থেকে পেমেন্ট পেতে, আপনার একটি ওয়েবসাইট এবং একটি  Bank অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।

আপনার জিজ্ঞাসা

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল কোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রি করা। আপনি যদি তাদের পণ্য বিক্রি করেন, আপনি সেই পণ্যটির বিক্রয়ের জন্য একটি কমিশন পাবেন। একে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে।

ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে। ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে , ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে, ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করা যায়। এছাড়াও  প্রোডাক্ট বিক্রি করে, গুগল এডসেন্স থেকে স্পন্সরড এর মাধ্যমে ইনকাম, ফেসবুকে  ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল থেকে আয়, ফেসবুক গ্রুপ থেকে, ফেসবুক পেজ থেকে, এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে  ফেসবুক থেকে টাকা  আয় করা যায়।

ইউটিউবের মতো ফেসবুকেও এখন ভিডিও আপলোড করে টাকা  ইনকাম করা যায়। ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে সেই ভিডিও গুলোতে IN STREAM ADS অর্থ্যাৎ ছোট ছোট বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়। Facebook-এ আপনার ভিডিওগুলি মনিটাইজ করে আয় করতে পারেন।

আপনার যদি Facebook-এ বিনিয়োগ করার মতো টাকা থাকে, তাহলে আপনি Facebook এ বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে খুব সহজে এবং দ্রুত ফেসবুক  থেকে  টাকা ইনকাম করতে পারেন।  ধরা যাক আপনার কাছে একটি পণ্য আছে, আর এই পণ্যটি আপনি বিক্রি করার জন্য ক্রেতা খুঁজছেন। এখন  যদি আপনি ফেসবুকে আপনার পণ্যের  বিজ্ঞাপন দিয়ে লাখ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারেন, আশা করা যায় আপনার  প্রচুর পণ্য বিক্রি হবে। এক্ষেত্রে আপনার আয় অনেক গুণ বেড়ে যাবে। সুতরাং, আপনি ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছেন যে ফেসবুক বিজ্ঞাপন  যদি সঠিকভাবে এবং স্মার্টভাবে কাজ করে তবে আপনি আপনার বিনিয়োগের চেয়ে তিন থেকে চার গুণ বেশি পাবেন।

No Content

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top