৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির বার্ষিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪ পিডিএফ ডাউনলোড করুন খুব সহজেই। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষার জন্য সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন, প্রশ্নের ধারা ও মানবন্টন সংশোধন ও পরিমার্জন করা হয়েছে।
৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির বার্ষিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা – ২০২৪
বিষয়ভিত্তিক পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করুন নিচের লিংক থেকে।
৬ষ্ঠ শ্রেণির বার্ষিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪
শিল্প ও সংস্কৃতি
বাংলা
ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান
ডিজিটাল প্রযুক্তি
English
ইসলাম শিক্ষা
জীবন ও জীবিকা
গণিত
বিজ্ঞান
স্বাস্থ্য সুরক্ষা
৭ম শ্রেণির বার্ষিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪
শিল্প ও সংস্কৃতি
DOWNLOAD
বাংলা
ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান
ডিজিটাল প্রযুক্তি
English
ইসলাম শিক্ষা
জীবন ও জীবিকা
গণিত
বিজ্ঞান
স্বাস্থ্য সুরক্ষা
Read more |
৮ম শ্রেণির বার্ষিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪
শিল্প ও সংস্কৃতি
বাংলা
ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান
ডিজিটাল প্রযুক্তি
DOWNLOAD
English
ইসলাম শিক্ষা
জীবন ও জীবিকা
গণিত
বিজ্ঞান
স্বাস্থ্য সুরক্ষা
৯ম শ্রেণির বার্ষিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪
শিল্প ও সংস্কৃতি
বাংলা
ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান
ডিজিটাল প্রযুক্তি
English
ইসলাম শিক্ষা
জীবন ও জীবিকা
গণিত
বিজ্ঞান
স্বাস্থ্য সুরক্ষা
শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা কিভাবে হবে ?
শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা কীভাবে হবে, এ জন্য সাধারণ কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে—
১।
২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম এবং নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২–এর আলোকে প্রণীত পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে সম্পন্ন হবে;
২।
মূল্যায়ন কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা দুটি ভাগে অনুষ্ঠিত হবে;
৩।
সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নিজস্ব তত্ত্বাবধানে শিক্ষকদের দ্বারা শিখনকালীন মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনা এবং প্রদত্ত প্রশ্নপত্রের নমুনা অনুসরণ করে বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করবেন। তবে কোনোক্রমেই নমুনা প্রশ্নপত্র হুবহু ব্যবহার করা যাবে না। প্রণীত প্রশ্নের সাহায্যে নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণ করবেন;
৪।
প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়ন কার্যক্রমের মোট নম্বর হবে ১০০। এর মধ্যে শিখনকালীন মূল্যায়নের গুরুত্ব হবে ৩০% এবং পরীক্ষার গুরুত্ব হবে ৭০%। বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক জিপি (GP) নির্ধারণ পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে;
৫। বার্ষিক পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী প্রতিটি বিষয়ে ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। লিখিত পরীক্ষার মোট সময় হবে ৩ ঘণ্টা।
৬। যেহেতু প্রত্যেক বিষয়ে ধারাবাহিক/ শিখনকালীন মূল্যায়নের জন্য বরাদ্দকৃত মোট নম্বর ৩০ এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দকৃত মোট নম্বর ১০০, সেহেতু একজন শিক্ষার্থীর একটি বিষয়ের বার্ষিক ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে ওই বিষয়ের ধারাবাহিক/ শিখনকালীন মূল্যায়নে তার প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে লিখিত বার্ষিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ৭০% যোগ করে ওই বিষয়ের বার্ষিক ফলাফল বা গ্রেড নির্ণয় করতে হবে।
এরকম একটা পোস্ট অনেকদিন ধরে খুঁজছিলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।